রবিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৬

২০১৬ সালের এসএসসি সমমান পরীক্ষা শুরু ১ ফেব্রুয়ারি সময়সূচি জেনে নিন

প্রথমে আমার সালাম নিবেন।সবাই কেমন আছেন?আশা করি


সকলে আল্লাহ রহমতে ভালো আছেন।আজ নিয়ে এলাম নতুন এক টিউন নিয়ে।আশা করি সকলের ভালো লাগবে

২০১৬ সালের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচী অনুসারে আট সাধারণ বোর্ডের এসএসসি, মাদ্রাসা বোর্ডের দাখিল ও কারিগরি বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি। ২৯ নভেম্বর, ২০১৫ তারিখ রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে চূড়ান্ত সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচি আপনাদের সুবিধার্থে নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

এই প্রথমবারের মতো আগে এমসিকিউ (বহুনির্বাচনী) ও পরে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা হবে। উভয় পরীক্ষার মধ্যে ১০ মিনিট সময়ের ব্যবধান থাকবে বলেও সময়সূচিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
সকালের পরীক্ষা ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত ও বিকালের পরীক্ষা দুপুর ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
সময়সূচি অনুযায়ী, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম দিন বাংলা (আবশ্যিক) প্রথমপত্র, সহজ বাংলা প্রথমপত্র, বাংলা ভাষা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতি প্রথমপত্রের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সময়সূচিতে আগামী ৯ মার্চ সঙ্গীতের ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ১০ থেকে ১৪ মার্চের মধ্যে বেসিক ট্রেডসহ এসএসসির সব বিষয়ের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসিতে (ভোকেশনাল) বাংলা-২ (১৯২১) (সৃজনশীল) বিষয়ের ও দাখিল (ভোকেশনালে) বাংলা-২ (১৭২১) (সৃজনশীল) বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
সময়সূচির আদেশে আরও বলা হয়েছে, পরীক্ষার ফল প্রকাশের সাত দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষার জন্য অনলাইনে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড দাখিলের সময়সূচি এখনও প্রকাশ করেনি। গত ৭ অক্টোবর পাবলিক পরীক্ষা পদ্ধতির সংস্কার বিষয়ক সভায় পরীক্ষার হলে এমসিকিউ প্রশ্নপত্রের পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার স্বার্থে আগামী বছর (২০১৬ সাল) থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় এমসিকিউ পরীক্ষা সৃজনশীল প্রশ্নপত্রের পরীক্ষার আগে নেওয়া্র সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এ দুটি পাবলিক পরীক্ষায় সৃজনশীল বা তত্ত্বীয় প্রশ্নপত্রের পরীক্ষার পর এমসিকিউ পরীক্ষা নেয়া হচ্ছিল।
অভিযোগ আছে, কয়েক বছর ধরে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার শুরুতে কিছু অসাধু শিক্ষক বহুনির্বাচনী প্রশ্ন নিয়ে সমাধান করে রাখত। রচনামূলক পরীক্ষার পর ওই শিক্ষকরা পরীক্ষার্থীদের বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উত্তর বলে দিত।
    এ অবস্থা নিরসনে সরকার আগে এমসিকিউ পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Ads Inside Post